Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts
Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts

বিবাহিত জীবনে প্রথমবার মিলনে যে সব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন

বিবাহিত জীবনে প্রথমবার মিলনে যে সব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন


প্রেমের বিয়ে কিংবা বাবা-মায়ের ঠিক করা মেয়ের সাথে বিয়ে – অবস্থা যাই হোকনা কেন প্রথমদিকে যেকোনো মেয়ে লজ্জায় আড়ষ্ট থাকেবেই। বিশেষ করে পরিবারের ঠিক করা বিয়েতে অপরিচিত একজন পুরুষের সাথে একত্র বসবাস কেউ কি অতি সহজে নিতে পারবে? প্রথমবার শাররীক মিলনে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
আপনি হয়তো দ্বিতীয় কিংবা পরের বারের মিলনগুলো খেয়াল রাখবেন না – কিন্তু প্রথম মিলন সব যুগলেরই মনে থেকে যায়। প্রথম মিলন আশ্চর্য্যজনক ভালো কিংবা ফ্লপ যাই হোক স্বামী-স্ত্রী প্রথম মিলনকে ট্রেজেডি হিসেবেই মনে রাখে।
সঠিক সংকেতের জন্য অপেক্ষা করুনঃ প্রথম মিলন সর্বনাশা হতে পারে যদি মানসিক প্রস্তুতির সংকেত দেয়া-নেয়ায় ভুল বুঝাবুঝি থাকে। যেহেতু আপনারা দুইজনেই সারা জীবনের জন্য বিবাহের মাধ্যমে একটি সামাজিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তাই বাসররাতে কথা বলা কিংবা ভাব বিনিময়ের মাধ্যমে সম্পর্কের স্বাভাবিকতা এবং পরষ্পরের মানসিক দুরত্ব কমিয়ে আনুন।
দুজন-দুজনের চিন্তা চেতনার একটি স্বরুপ জেনে নিন। তাড়াহুড়ো করবেন না। আমাদের দেশে “বাসর রাতে বিড়াল মারা” বলে একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে। পুরুষ অনেকটা মরিয়া হয়ে যান নিজেকে বাঘ বলে জাহির করতে। কিন্তু বিড়াল মারার সুত্রটা আসলে আমাদের একপ্রকার ভুল ধারনার জন্ম দিচ্ছে। অনেক মেয়ে মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকেনা – সেই অবস্থায় যদি স্বামী বিড়াল মারতে যায় তাহলে বিষয়টি রেপ করার মত হয়ে যায়।
ভারতের কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে বাসররাতে স্বামী-স্ত্রী শাররীক মিলন না করা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তবে আপনি কিভাবে আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে স্বাভাবিক হবেন তা আপনার বিবেচনায় রাখবেন আগে থেকে।
জন্মনিরোধকের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখুনঃ প্রথমবারের শাররীক মিলনে বিবাহিত যুগলের জন্মনিরোধক ব্যবহার দুজনের জন্য সমানভাবে মঙ্গলজনক। হয়তো কনডম কিংবা খাবার বড়ি ব্যবহার না করার ফলে আপনাদের “যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ” কিংবা “গর্ভধারনের” ভয়ে মিলনের আসল আনন্দটাই মাটি হয়ে যেতে পারে।
প্রথমদিন যৌন বাহিত ছোঁয়াচে রোগ থেকে রক্ষা পাবার জন্য কনডম ব্যবহারই সবছে ভাল – যদিও এটি ১০০% আত্মরক্ষা মুলক নয়। তাছাড়া আপনার স্ত্রী হয়তো মা হবার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত নয়। তাই বিয়ের পর পরষ্পরের শাররীক সমস্যার (যদি থাকে) ইতিহাস জেনে এবং সন্তান নেয়ায় দুই জনের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী নিয়ন্ত্রনের পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে।
কোন ভাবেই স্বয়ং-সম্পুর্ন মিলনের প্রত্যাশা করবেন নাঃ ৮০% থেকে ৯০% ক্ষেত্রে প্রথম মিলনে যুগলের বিন্দুমাত্রও সফলতা থাকেনা। শাররীক মিলন যতটা না শরীরের; তার চেয়ে বেশি মানসিক মিলন। একজন মানুষ যখন অন্য মানুষের শরীর / ভাললাগার বিষয়বস্তু সম্পর্কে পুর্নমাত্রায় জানে – তখনি শুধু সুখকর যৌনমিলন সম্ভব। প্রথম মিলনে পরষ্পরের ভাললাগার অনুভুতিগুলোর সংমিশ্রন হয়না।
তাছাড়া প্রথম মিলন সম্পর্কে পুরুষ/নারী এত বেশি দুশ্চিন্তা অথবা পুর্বপরিকল্পনা করে যে সে মূল কাজে এসে নার্ভাস হয়ে যায়। আর পরিকল্পনা অবস্থা/ব্যক্তি বেধে পার্থক্য হয় – তাই আগ থেকে করা প্ল্যান কার্যকর করা নাও যেতে পারে। তাই সময়ের সাথে চলুন। অন্তরঙ্গ মুহুর্তে অর্জিত ভাললাগাগুলো উপভোগ করুন। প্রথম রাতে আপনার প্রিয়জনের শরীর সম্পর্কে জানার চেয়ে বড় রোমাঞ্চকর আর কি হতে পারে। সম্পর্কে সময় দিন – পরষ্পরের শরীর সম্পর্কে যত জানবেন মিলন তত বেশি উপভোগ্য হবে।
গভীর নিঃশ্বাস নিনঃ প্রথমবারের মত কারো সাথে শাররীক মিলন করতে গেলে চিন্তিত এবং অস্বত্বিতে পড়তে পারেন। আপনার শরীর এবং মনকে প্রশান্ত করার জন্য বড় করে নিঃশ্বাস নিন এবং শ্বাস ছাড়ুন। ঠিকঠাক কাজ করার জন্য আপনার মস্তিস্কের প্রয়োজনীয় মাত্রায় অক্সিজেন দরকার। মানসিক চাপে ঠিকমত শ্বাস-প্রশ্বাস না নিলে অনেকগুলো সমস্যা যেমন মাথাধরা, মাথাব্যথা সহ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে পারেন।
এটি খুবই লজ্জাজনক হবে যদি আপনি সামান্যতম যৌনমিলনও করতে না পারেন। স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নিন – মনকে চিন্তামুক্ত রাখুন। প্রথম মিলেনে বিড়াল মারার আইডিয়া বাদ দিন। স্বাভাবিক আচরন করুন – আপনি আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে আছেন – যার সাথে আপনার সারাজীবন সামনে পড়ে আছে। প্রথম রাতকে স্বরনীয় করে রাখতে বিড়াল না মারলেও সমস্যা নেই। তাকে ভরসা দিন আপনি তার জন্য কতটা।
কোনভাবেই পুর্ন-যৌন-তৃপ্তির মিথ্যে ভান করবেন নাঃ পুর্ন-যৌন-তৃপ্তির মিথ্যে ভান করা আপনার নিজের সাথে এবং আপনার সঙ্গীর সাথে প্রতারণা করার শামিল। এটি হয়তো পরবর্তীতে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, কারন বস্তুত আপনি ভুল তথ্য আদান-প্রদান করেছেন “আপনার শরীর কি চায় এবং কিসে আপনাকে যৌন ক্ষুদার্ত করে তোলে?”

কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না


কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না
কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না

প্রেম করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্ট সাধ্য বেপার হবে। কম-বেশ সবাই কারো না কারো সাথে সম্পর্কে জড়িত। অনেকে মনে করে, যার সাথে সম্পর্ক করেছি তাকেই বিয়ে করব।  আবার অনেকে এর উল্টোটাও মনে করতে পারে। তবে আজকে আমরা কথা বলব, আপনি যার সাথে সম্পর্কে জড়িত, তাকে বিয়ে করতে পারবেন কিনা সেই বিষয় টি নিয়ে। এখন হয়ত ভাবতেছেন কিভাবে  বুঝবো সেই মেয়েটিকে বিয়ে করা যাবে কিনা ?? আজকে আমরা আপনাকে সেই কারণ গুলোই ধরিয়ে দেব, যেগুলা দিয়ে আপনি আপানর প্রেমিকাকে পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।

আপনাকে বদলে দেয়ার চেষ্টা
আপনার প্রেমিকা কখনো কি আপনাকে বিভিন্ন  ভাবে বদলে দেয়ার চেষ্টা করছে। সে আপনার বিভিন্ন অভ্যাসগুলোকে পরিবর্তন করে দেয়ার চেষ্টা করছে ? আপনার বিভিন্ন কর্ম কান্ডে বাধা প্রয়োগ করছে ? যদি এমনটাই হয় তাহলে বুঝবেন সে আপনার স্ত্রী হওয়ার যোগ্য নয়। কারণ সে আপনাকে মেনে নিতে পারেনি বলেই আপনাকে বদলে দেয়ার চেষ্টা করছে।

দুজনের মধ্যে কিছু কিছু বিষয় মিল থাকা 
কোনো কোনো বিষয় অথবা কোনো কোনো অভ্যাস আছে যেগুলাতে আপনাদের দুজনেরই মিল রয়েছে। সে যদি আপনার অভ্যাস গুলোকে প্রাধান্য দেখিয়ে থাকে এবং যথেষ্ট সম্মান দেখায় তাহলে বুঝবেন সে আপনার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখে।

সবকিছু মন খুলে বলা 
আপানার প্রেমিকা আপনাকে যদি সত্যি সত্যি ভালোবেসে থাকে তাহলে সব বিষয় গুলো আপনার সাথে খোলাখোলি ভাবে আলোচনা করবে।
যদি কোনো বিষয় আপনার কাছ থেকে লুকিয়ে থাকে এবং ছলচাতরী করে তাহলে বুঝবেন  সে আপনাকে মন থেকে ভালবাসে না এবং সে আপনার বিয়ের যোগ্য পাত্রী নয়।

একঘেয়ে সময় গুলোকে হাস্যোজ্জ্বল করে তোলা
আপনার প্রেমিকার যদি আপনার একঘেয়ে সময় গুলোকে হাস্যোজ্জ্বল করে তোলার মত ক্ষমতা থাকে তাহলে তাকে জীবন সংঙ্গী করে নিন। কারণ অন্য কেউ হয়তো আপনাকে এতোটুকু বেশি বুঝতে  পারবেনা যতটুকু সে পারছে।

বিপদে ছেড়ে না যাওয়া
আপানর সংঙ্গী কি বিপদের সময় আপনাকে রেখে সরে যায় ? যদি তাই না হয় তাহলে তার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে।

পরামর্শ ও সমাধান দেওয়া
আপনার সংঙ্গী কি আপনাকে ভিবিন্ন সমস্যার সময় পরামর্শ ও সমাধান দিয়ে থাকে ? অনেক সময় একা সব বিষয়ের  সমাধান খুঁজে পাওয়া যায় না তখন অতি আপন কারো কিছু পরামর্শের প্রয়োজন হয়   । আপনার সংঙ্গী যদি এই বিষয়টিতে আপনাকে সাহায্য করে তাহলে বুঝবেন তার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে।

মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস

মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস

শুধু সুন্দর চেহারা থাকলেই যে প্রেম করা যায় ধারনায় একেবারেই ভুল অধিকাংশ ছেলে মেয়েদের  মধ্যে ধারনায় বিদ্যমান প্রেমের জন্য ভালো চেহারা প্রয়োজন হয় না বরং সুন্দর একটা মন থাকলেই যথেষ্ট আর সাথে প্রয়োজন কিছু নতুন নতুন কৌশল এমন অনেকে আছে যারা সুন্দর চেহারা নিয়েও সারা জীবনে একটি প্রেম করতে পারেনি এমনও আছে যাদের প্রেমের বয়স পেরিয়ে গিয়ে বিয়ের বয়সে ঠেকেছে কিন্তু আজোও একটি প্রেম কপালে জুটেনি হয়তো তার জীবনে প্রেম এসেছিলো কিন্তু শুধু বুঝার ভুলে তার প্রেমের নিরবেই অপমৃত্যু হয়েছে তাই আজকে আমরা এমন কিছু কৌশল শিখবো যা দিয়ে আমরা এবার প্রেমকে করব জয় তার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে ?

চোখের ভাষা বুঝার ক্ষমতা থাকতে হবে
ভালোবাসা করতে হলে প্রথমে আপনাকে চোখের উপর পারদর্শী হতে হবে চোখ দেখেই বুঝতে কে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে পরেছে আপনাকে দেখতে হবে, আপনার চারপাশে এমন কে আছে যে গভীরভাবে আপনাকে  দেখে যাচ্ছে তার চোখের মাধ্যমে আপনার কোন সংকেত আদানপ্রদান হচ্ছে কি না গভীর ভাবে একটু পর্যবেক্ষণ করুন উত্তর যদি হয় হ্যাঁ, তাহলে আপনার প্রাথমিক কাজ শেষ  এবার একটু বোঝার চেষ্টা করুন দুটো চোখে আপনাকে ঠিক কী বোঝাতে চাইছে সব অঙ্ককে ছেড়ে দিলেও এই অঙ্ককে ভুলেও ছাড়া যাবে না একটু গভীরভাবে ভাবুন এই অঙ্কের ফলাফল কি ? বলা যায় না হয়ত এর সাথে জড়িয়ে আছে আপনার সারা জীবনের সুখ দুঃখ কান্না হাসি আর চোখের ভাষা বুঝার নিজেই করুন, অন্য বন্ধুদের সাহায্য নিতে যাবেন না এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে যা আপনার প্রেমের জন্য একটি বিরাট হুমকি মনে রাখবেন, চোখ হচ্ছে মনের আয়না যা দিয়ে ভেতরে কি হচ্ছে তার খবর জানা যায়

আপনার পছন্দের মানুষটার ভালো লাগা খারাপ লাগা দিক গুলো সম্পর্কে জানুন
আস্তে আস্তে জানতে চেষ্টা করুন পছন্দের মানুষটার ভাললাগা খারাপ লাগা গুলো ঠিক কোন ধরনের তার প্রিয় রঙ কি, তার প্রিয় সিনেমা কোনটা, প্রিয় নায়ক কে, তার প্রিয় হবি কি আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, কাউকে ভালবাসতে হলে অবশ্যই তার ভাললাগা গুলোকেও ভালবাসতে হবে
কোনো কিছুতে তাড়াহুড়া করতে যাবেন না
 যা কিছুই করতে যান না কেন কোনো কিছুতেই তাড়াহুড়া করা ঠিক নয় প্রেমের বেলায় তো তা একেবারেই ঠিক নয় যদিও এটা একটা কঠিন কাজ কিন্তু নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে মনের কথা  গুলো জানানোর আগে কয়েকবার ভেবে দেখুন আপনার নিষ্পাপ অবুঝ ভালবাসাটা আবার অপাত্রে সম্প্রদান হয়ে যাচ্ছে না তো ? আপনার হয়ত কিছুটা সময় বেশি লাগবে কিন্তু তাতে কি ? সবসময় মনে রাখবেন জিনিস যেটা ভালো দাম তার একটু বেশি ! তাই তাড়াহুড়া করা চলে না তাড়াহুড়ো করতে গেলে অনেক সময় দামী জিনিসও নষ্ট হতে সময় লাগে না

যে দিনে প্রস্তাব দিবেন
প্রস্তাব দেওয়ার দিনটা অনেক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন এই দিনে নিজেকে যতটা পারেন স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা করুন নিজেকে নিজের মত করে উপস্থাপন করুন আপনি যেই রকম ঠিক সেরকমই উপস্থাপন করুন নিজের পেশা ভাললাগাগুলো সত্যি সত্যি বলার চেষ্টা করুন হতে পারে আপনার দিকগুলো তাঁর তেমন পছন্দ হল না কিন্তু সততার অবশ্যই একটা আলাদা মূল্য রয়েছে ভালবাসার ক্ষেত্রে এই কথাটা অনেক বেশি প্রযোজ্য

সবসময় যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে হবে
প্রস্তাব করার পর যাই ঘটুক না কেন যোগাযোগ যতটা পারেন স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা করুন কথাটা মুখে বলা যতটা সহজ,বাস্তবে করা ঠিক ততটাই কঠিনযদি প্রস্তাবে না করে তাহলে দেবদাস হওয়ার কোনো দরকার নেই আবার লেজ গুটিয়ে পালাতে যাবেন না এই ধরনের কাজ করো মুটেও ঠিক হবে না আপনি জানেন না হয়তো এর চেয়্ওে ভালো কোনো মেয়ে আপনার জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছে

নিজের যোগ্যতা দক্ষতার উপর আস্থা রাখুন
নিজেকে সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসতে শিখুন যদি আপনার নিজের উপরই কোনো আস্থা না থাকে তাহলে অন্যজন কিভাবে আপনার উপর আস্থা রাখবে ? এর জন্য প্রথমে নিজের বিশ্বাসের উপর আস্থা রাখার চেষ্টা করুন আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনার দুনিয়ায় আপনি একাই চ্যাম্পিয়ন, সেখানে থাকতে পারে শত শত প্রতিদ্বন্ধ্বীর এভাবে এগিয়ে যেতে থাকুন ভালোবাসা একদিন না একদিন আসবেই
আজকে এখানেই সমাপ্ত হলো মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস
ভালো থাকবেন..............................

মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল

মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল


মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল

আপনাকে কিছুটা অগোছালো হতে হবে
মেয়েদের উপার গবেষণা করে দেখা গেছে যে প্রায় অনেক মেয়েরাই কিছুটা অগোছালো ছেলেদেরকেই বেশি পছন্দ করে। অনেক বেশি নিয়মতান্ত্রিক হতে যাবেন না , অনেক বেশি হিসাবী হতে যাবেন না  ,অনেক বেশি সতর্ক এ ধরনের ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে কম। তাই চেষ্টা করুন কিছুটা অগোছালো হতে। এলোমেলো হতে গিয়ে আবার নিজের ব্যক্তিত্বকে বিসর্জন দেয়া যাবে না । দরুন, আপনি এবার অগোছালো হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমে গেলেন এবং নিজেকে পাগলের মত একটা লুক দিয়ে ফেললেন। এতে কি হবে ? এতে আপনার ব্যক্তিত্ব বিলীন হবে। অতি বেশি কিছু করতে যাবেন না।


ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক
ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিহার করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক ছেলেরাই আছে যারা ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিধান করে থাকে।  তারা মনে করে ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিধান করলেই স্মার্ট হওয়া যায় কিন্তু এ ধারণা একেবারে ভুল। তাই মেয়েদের পটাতে হলে আপনাকে এ ধরনের পোশাক ছাড়তে হবে।

পারফিউম ব্যবহার
পারফিউম পছন্দ করে না এ ধরনের লোক খুঁজে পাওয়া খুবই দুরূহ একটা কাজ হবে। আমরা যেকোনো কাজে ঘর থেকে বের হলেই পারফিউম ব্যবহার করে থাকি। আবার স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি তে যেতেও পারফিউম ব্যবহার করে থাকি। তাহলে মেয়েদের পটানোর সময় তো এর ব্যবহার আরো একটু বেশি করা উচিত  ? তাদের  পটানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো পারফিউম ব্যবহার করতে হবে।

প্রশংসা করুন
মেয়েদের পটানোর একটা অন্যতম কৌশল হলো, মেয়েদের প্রশংসা করতে হবে। সব মেয়েরাই নিজের সমন্ধে প্রশংসা শুনতে বেশি পছন্দ করে। প্রশংসা করতে গিয়ে এটা ভুলে যাবেন না যে অতিরিক্ত কিছুই ভালো না। অতিরিক্ত প্রশংসা করলে বুঝে ফেলবে আপনি কিছু একটা ঝালিযতি করার চেষ্টা করছেন।

গুরুত্ব দেওয়া
সবসময় সামনে উপস্থিত থাকা মেয়েটিকেই গুরুত্ব দিন। তার সামনে অন্য কোনো মেয়ের নাম নিলেই সে আপনার কাছ থেকে সরে যাওয়ার চেষ্টা করবে। তার ভালো দিক গুলো তুলে ধরুন এবং মন্দ দিক গুলো এড়িয়ে যান। আপনি যদি তার মন্দ দিক গুলো তুলে ধরেন তাহলে আপনাকে নাও পছন্দ করতে পারে। তাই আপনাকে এমন একটা ভাব নিতে হবে যেন সেই মেয়েই আপনার কাছে অনেক কিছু এবং গুরুত্ব পূর্ণ একজন মানুষ , অন্য  মেয়েদের  আপনি জানেনই না।

ভাব গম্ভীর ত্যাগ
অনেক ছেলে আছে যাদের একটি অভ্যাস আছে মেয়েদের সামনে গিয়ে অনেক ভাব-গম্ভীর হয়ে থাকে। এমন ছেলেরা কখনই কোনো মেয়েকে ভালবাসার প্রস্তাব দিতে পারে।  মেয়েরা এমন ছেলেদের পছন্দ করে না। মেয়েদের পটাতে হলে আপনাকে এই ব্যক্তিত্ব ত্যাগ করতে হবে। কারণ কোনো মেয়েই আপনার সাথে এগিয়ে এসে কথা বলতে যাবে না।

জোক্‌স বলুন
হাসতে কে না ভালবাসে ? সব মেয়েরাই চায় সে একটি হাসি খুসিতে থাকুক তাই আপনার উচিত হবে এমন কিছু জোক্‌স বলা যাতে মেয়েটি সবসময় হাসি খুসিতে থাকে। কোনো এক সময় হয়ত দেখা যাবে যে, শুধু আপনিই মেয়েটিকে হাসতে পারেন অন্য কেউ এতটা হাসতে পারদর্শি নয়।  এই কারনেও সে আপনার প্রেমে পরে গেছে।

আপনার চুলে হাত বোলান
কাজ যদি না হয়  তখন কি করবেন বা আপনার কি করার আছে ? কথার বলার সময় আপনি  আপনার নিজের মাথার চুলে আস্তে আস্তে হাত বোলান। চুল গুলো একটু এলোমেলো হলে অনেক সময় দেখতে সুন্দর লাগে। এলোমেলো চুল গুলো ও আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট হয়ে যেতে পারে।

সামান্য এড়িয়ে চলেন
অনেক মেয়েরা আছে যাদের বেশি প্রাধান্য দিলে  তখন তারা নিজেদেরকে অনেক দামী মনে করে। তাই মাঝে মধ্যে কিছু উল্টো কাজ করতে হয়। তার সামনে অন্য মেয়েকে প্রাধন্য দিয়ে কিছু অভিনয় করুন। এতে অনেক সময় কাজ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।  তাই অবস্থা বুজে বেবস্থা নিবেন।

কিছু খাওয়াতে নিয়ে যান
সব মানুষই খাওয়া দাওয়া পছন্দ করে। আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে কিছু খেতে যেতে পারেন। এতে দেখা যাবে এর জন্য সে আপানকে  মিস করবে এবং আপনার জন্য মনের কোনে ভালবাসার জন্ম হবে।
আজকে এখানেই সমাপ্ত হলো মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল
ভালো থাকবেন..............................