প্রথম ডেটিংয়েই প্রেমিকাকে / নারীকে বশ করার যত উপায় ও কলাকৌশল
বেশিরভাগ নারীরাই সাধারণত আত্মনির্ভরশীল ও ব্যক্তিত্ববান এবং রোমান্টিক পুরুষদের ভালোবেসে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পুরুষদের কি কি গুন থাকলে নারীর মন জয় করে নেয়া যায়।
রসবোধ এবং বুদ্ধিমত্তা থাকা
সাধারণত মেয়েরা একটু রসিক প্রিয় ছেলেদেরকেই বেশি ভালোবাসে। যারা যে কোনো বিষয়য়ে সাবলীল রসালাপ করতে পারদর্শী এমন ছেলেদের প্রতিই মেয়েরা বেশি আকর্ষনবোধ করে। বুদ্ধিমান ছেলেরাই নারীদেরকে অনেক বেশি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়।আপনি যদি সঙ্গিনীকে ইমপ্রেস করতে গিয়ে সবকিছু গুলিয়ে ফেলেন এবং আবলতাবল কর্ম কাণ্ড করে বসেন তাহলে সে সম্পর্ক শুরুর করার আগেই শেষ হয়ে যাবে। তাই একটু সময় নিন এবং ভাবুন কিভাবে তাকে আপনার মনের কথাগুলো গুছিয়ে সহজ ভাবে বলবেন। শুধুমাত্র রোমান্টিক হলেই চলবে না। রোমান্টিক পরিস্থিতি তৈরি করার কয়েকটা মুখ্য ব্যাপার সম্পর্কেও জানতে হবে। তাই আগে থেকেই কিছু পরিকল্পনা করুন।
আত্মবিশ্বাসী হওয়া
আত্মবিশ্বাসী ছেলেরা সবসময় মেয়েদের আকর্ষণের কেন্দ্রেস্থলে অবস্থান করে। দ্বিধাগ্রস্ত ছেলেদের প্রতি কখনই মেয়েরা আকৃষ্ট হয় না। একজন পুরুষ যতই সুন্দর আর রূপবান হোক, যদি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস না থাকে তাহলে তার প্রতি কোনো মেয়েই নির্ভর করবেনা এবং ভালোও বাসবেনা।
শারীরিক দিক দিয়ে উচ্চতা ও দৈহিক গড়ন হওয়া
বিভিন্ন জরিপে দেখা গিয়েছে যে বেশিরভাগ নারীরাই অধিক উচ্চতার পুরুষদেরকে বেশি পছন্দ করে। আপনার চেহারার ও সৌন্দর্যের চেয়ে মেয়েরা আপনার উচ্চতা ও বলিষ্ঠ গড়নকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
আত্মনির্ভরশীল এবং স্বাবলম্বী হওয়া
বেশিরভাগ নারীদের পছন্দ আত্মনির্ভরশীল পুরুষর।যারা নিজেদের উপার্জনে দিয়ে চলে সেই পুরুষদেরকেই নারীরা বেশি পছন্দ করে। যারা বাবার উপার্জন দিয়ে দিনযাপন করে সেই ছেলেদের খুব বেশি পছন্দ করেনা বেশির ভাগ নারীরা। আবার যারা সম্মানিত পদবীতে চাকরী করে তাদেরকেও পছন্দের তালিকায় রেখে থাকেন নারীরা।
পুরুষালী আচরণ
নারী সবসময় নিজের সঙ্গীর কাছ থেকে নির্ভরতা ও নিরাপত্তা খুঁজে থাকে। যেসব পুরুষ তাদেরকে নিরাপত্তা দিতে সক্ষম, নারীরদের চোখে তারাই হচ্ছে পুরুষালী আচরণের অধিকারী পুরুষ। আর এ ধরনের পুরুষদের প্রতি নারীর আকর্ষণ থাকে সর্বাধিক।
রিকশায় নিয়ে বেড়াতে যাওয়া
আপনি আপনার সঙ্গীকে রিকশায় অথবা গাড়িতে করে এখানে সেখানে ঘুরতে যেতে পারেন। আপনার সঙ্গিনী যদি এই ধরনের অ্যাডভেঞ্চারকে বেশি ভালোবাসে, তাহলে প্রথম ডেটিংয়েই ইমপ্রেস করা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।
গেইম খেলা
নিজেদের মাঝে গল্প জমিয়ে তুলতে চাইলে ইনডোর গেইম খুব ভালো একটি উপায়। আপনারা লুডো, সাপ-মইয়ের খেলা এবং দাবা এইসব ধরনের মজার মজার ইনডোর গেইম খেলতে পারেন।
বই ও লাইব্রেরি
যাদের বই পড়ার অনেক বেশি নেশা রয়েছে, শুধুমাত্র তারাই লাইব্রেরির কদর বুঝতে পারবেন।যদি আপনার সঙ্গিনী বই পড়তে ভালোবাসেন, তাহলে তাকে নিয়ে সমৃদ্ধ কোন লাইব্রেরিতে বই পড়তে চলে যান। একটি বই দুজন মিলে এক সাথে পড়তে পারেন। বই নির্বাচনের সময়ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারেন।
একসাথে রান্না করা
সঙ্গিনীকে যদি ইমপ্রেস করতে চান তাহলে একসাথে রান্না করতে পারেন। তাহলে সম্পর্কের শুরুটার ভিত্তটাও অনেক মজবুত হবে। আপনি আপনার সঙ্গিনীর সব পছন্দের খাবার গুলো তৈরি করতে পারেন। আবার একসাথে খেতে বসতে পারেন। তাহলে আপনাদের গল্পের রসায়নটাও যে জমবে না, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
বেশিরভাগ নারীরাই সাধারণত আত্মনির্ভরশীল ও ব্যক্তিত্ববান এবং রোমান্টিক পুরুষদের ভালোবেসে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পুরুষদের কি কি গুন থাকলে নারীর মন জয় করে নেয়া যায়।
রসবোধ এবং বুদ্ধিমত্তা থাকা
সাধারণত মেয়েরা একটু রসিক প্রিয় ছেলেদেরকেই বেশি ভালোবাসে। যারা যে কোনো বিষয়য়ে সাবলীল রসালাপ করতে পারদর্শী এমন ছেলেদের প্রতিই মেয়েরা বেশি আকর্ষনবোধ করে। বুদ্ধিমান ছেলেরাই নারীদেরকে অনেক বেশি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়।আপনি যদি সঙ্গিনীকে ইমপ্রেস করতে গিয়ে সবকিছু গুলিয়ে ফেলেন এবং আবলতাবল কর্ম কাণ্ড করে বসেন তাহলে সে সম্পর্ক শুরুর করার আগেই শেষ হয়ে যাবে। তাই একটু সময় নিন এবং ভাবুন কিভাবে তাকে আপনার মনের কথাগুলো গুছিয়ে সহজ ভাবে বলবেন। শুধুমাত্র রোমান্টিক হলেই চলবে না। রোমান্টিক পরিস্থিতি তৈরি করার কয়েকটা মুখ্য ব্যাপার সম্পর্কেও জানতে হবে। তাই আগে থেকেই কিছু পরিকল্পনা করুন।
আত্মবিশ্বাসী হওয়া
আত্মবিশ্বাসী ছেলেরা সবসময় মেয়েদের আকর্ষণের কেন্দ্রেস্থলে অবস্থান করে। দ্বিধাগ্রস্ত ছেলেদের প্রতি কখনই মেয়েরা আকৃষ্ট হয় না। একজন পুরুষ যতই সুন্দর আর রূপবান হোক, যদি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস না থাকে তাহলে তার প্রতি কোনো মেয়েই নির্ভর করবেনা এবং ভালোও বাসবেনা।
শারীরিক দিক দিয়ে উচ্চতা ও দৈহিক গড়ন হওয়া
বিভিন্ন জরিপে দেখা গিয়েছে যে বেশিরভাগ নারীরাই অধিক উচ্চতার পুরুষদেরকে বেশি পছন্দ করে। আপনার চেহারার ও সৌন্দর্যের চেয়ে মেয়েরা আপনার উচ্চতা ও বলিষ্ঠ গড়নকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
আত্মনির্ভরশীল এবং স্বাবলম্বী হওয়া
বেশিরভাগ নারীদের পছন্দ আত্মনির্ভরশীল পুরুষর।যারা নিজেদের উপার্জনে দিয়ে চলে সেই পুরুষদেরকেই নারীরা বেশি পছন্দ করে। যারা বাবার উপার্জন দিয়ে দিনযাপন করে সেই ছেলেদের খুব বেশি পছন্দ করেনা বেশির ভাগ নারীরা। আবার যারা সম্মানিত পদবীতে চাকরী করে তাদেরকেও পছন্দের তালিকায় রেখে থাকেন নারীরা।
পুরুষালী আচরণ
নারী সবসময় নিজের সঙ্গীর কাছ থেকে নির্ভরতা ও নিরাপত্তা খুঁজে থাকে। যেসব পুরুষ তাদেরকে নিরাপত্তা দিতে সক্ষম, নারীরদের চোখে তারাই হচ্ছে পুরুষালী আচরণের অধিকারী পুরুষ। আর এ ধরনের পুরুষদের প্রতি নারীর আকর্ষণ থাকে সর্বাধিক।
রিকশায় নিয়ে বেড়াতে যাওয়া
আপনি আপনার সঙ্গীকে রিকশায় অথবা গাড়িতে করে এখানে সেখানে ঘুরতে যেতে পারেন। আপনার সঙ্গিনী যদি এই ধরনের অ্যাডভেঞ্চারকে বেশি ভালোবাসে, তাহলে প্রথম ডেটিংয়েই ইমপ্রেস করা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।
গেইম খেলা
নিজেদের মাঝে গল্প জমিয়ে তুলতে চাইলে ইনডোর গেইম খুব ভালো একটি উপায়। আপনারা লুডো, সাপ-মইয়ের খেলা এবং দাবা এইসব ধরনের মজার মজার ইনডোর গেইম খেলতে পারেন।
বই ও লাইব্রেরি
যাদের বই পড়ার অনেক বেশি নেশা রয়েছে, শুধুমাত্র তারাই লাইব্রেরির কদর বুঝতে পারবেন।যদি আপনার সঙ্গিনী বই পড়তে ভালোবাসেন, তাহলে তাকে নিয়ে সমৃদ্ধ কোন লাইব্রেরিতে বই পড়তে চলে যান। একটি বই দুজন মিলে এক সাথে পড়তে পারেন। বই নির্বাচনের সময়ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারেন।
একসাথে রান্না করা
সঙ্গিনীকে যদি ইমপ্রেস করতে চান তাহলে একসাথে রান্না করতে পারেন। তাহলে সম্পর্কের শুরুটার ভিত্তটাও অনেক মজবুত হবে। আপনি আপনার সঙ্গিনীর সব পছন্দের খাবার গুলো তৈরি করতে পারেন। আবার একসাথে খেতে বসতে পারেন। তাহলে আপনাদের গল্পের রসায়নটাও যে জমবে না, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।