Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

প্রথম ডেটিংয়েই প্রেমিকাকে বা নারীকে বশ করার যত উপায় ও কলাকৌশল

প্রথম ডেটিংয়েই প্রেমিকাকে / নারীকে বশ করার  যত উপায় ও কলাকৌশল

বেশিরভাগ নারীরাই  সাধারণত আত্মনির্ভরশীল ও ব্যক্তিত্ববান এবং রোমান্টিক পুরুষদের ভালোবেসে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পুরুষদের  কি কি গুন থাকলে নারীর মন জয় করে নেয়া যায়।

প্রথম ডেটিংয়েই প্রেমিকাকে নারীকে বশ করার যত উপায় ও কলাকৌশল


রসবোধ এবং বুদ্ধিমত্তা থাকা
সাধারণত  মেয়েরা একটু রসিক প্রিয় ছেলেদেরকেই বেশি ভালোবাসে। যারা যে কোনো বিষয়য়ে সাবলীল রসালাপ করতে পারদর্শী এমন ছেলেদের প্রতিই  মেয়েরা বেশি আকর্ষনবোধ করে। বুদ্ধিমান ছেলেরাই নারীদেরকে অনেক বেশি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়।আপনি যদি সঙ্গিনীকে ইমপ্রেস করতে গিয়ে সবকিছু গুলিয়ে ফেলেন এবং আবলতাবল কর্ম কাণ্ড করে বসেন তাহলে সে সম্পর্ক শুরুর করার আগেই শেষ হয়ে যাবে। তাই একটু সময় নিন এবং ভাবুন কিভাবে তাকে আপনার মনের কথাগুলো গুছিয়ে সহজ ভাবে বলবেন। শুধুমাত্র  রোমান্টিক হলেই চলবে না। রোমান্টিক পরিস্থিতি তৈরি করার কয়েকটা মুখ্য ব্যাপার সম্পর্কেও জানতে হবে। তাই আগে থেকেই কিছু পরিকল্পনা করুন।


আত্মবিশ্বাসী হওয়া
আত্মবিশ্বাসী ছেলেরা সবসময় মেয়েদের আকর্ষণের কেন্দ্রেস্থলে অবস্থান করে। দ্বিধাগ্রস্ত ছেলেদের প্রতি কখনই মেয়েরা আকৃষ্ট হয় না। একজন পুরুষ যতই সুন্দর আর রূপবান হোক, যদি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস না থাকে তাহলে তার প্রতি কোনো মেয়েই  নির্ভর করবেনা এবং ভালোও বাসবেনা।


শারীরিক দিক দিয়ে উচ্চতা ও দৈহিক গড়ন হওয়া
বিভিন্ন জরিপে দেখা গিয়েছে যে বেশিরভাগ নারীরাই অধিক উচ্চতার পুরুষদেরকে বেশি পছন্দ করে।  আপনার চেহারার ও সৌন্দর্যের চেয়ে মেয়েরা আপনার উচ্চতা ও বলিষ্ঠ গড়নকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।


আত্মনির্ভরশীল এবং স্বাবলম্বী হওয়া
বেশিরভাগ নারীদের পছন্দ আত্মনির্ভরশীল পুরুষর।যারা নিজেদের উপার্জনে দিয়ে চলে সেই পুরুষদেরকেই  নারীরা বেশি পছন্দ করে। যারা বাবার উপার্জন দিয়ে দিনযাপন করে সেই ছেলেদের খুব বেশি পছন্দ করেনা বেশির ভাগ নারীরা। আবার যারা সম্মানিত পদবীতে চাকরী করে তাদেরকেও পছন্দের তালিকায় রেখে থাকেন নারীরা।


পুরুষালী আচরণ
নারী সবসময় নিজের সঙ্গীর কাছ থেকে নির্ভরতা ও নিরাপত্তা খুঁজে থাকে। যেসব পুরুষ তাদেরকে নিরাপত্তা দিতে সক্ষম, নারীরদের চোখে তারাই হচ্ছে পুরুষালী আচরণের অধিকারী পুরুষ। আর এ ধরনের পুরুষদের প্রতি নারীর আকর্ষণ থাকে সর্বাধিক।


রিকশায় নিয়ে বেড়াতে যাওয়া
আপনি আপনার সঙ্গীকে রিকশায় অথবা গাড়িতে করে এখানে সেখানে ঘুরতে যেতে পারেন। আপনার সঙ্গিনী যদি এই ধরনের অ্যাডভেঞ্চারকে বেশি ভালোবাসে, তাহলে প্রথম ডেটিংয়েই ইমপ্রেস করা অনেকটাই  সহজ হয়ে যাবে।


গেইম খেলা
নিজেদের মাঝে গল্প জমিয়ে তুলতে চাইলে ইনডোর গেইম খুব ভালো একটি উপায়। আপনারা লুডো, সাপ-মইয়ের খেলা এবং দাবা এইসব ধরনের মজার মজার ইনডোর গেইম খেলতে পারেন।


বই ও লাইব্রেরি
যাদের বই পড়ার অনেক বেশি নেশা রয়েছে, শুধুমাত্র তারাই লাইব্রেরির কদর বুঝতে পারবেন।যদি আপনার সঙ্গিনী বই পড়তে ভালোবাসেন, তাহলে তাকে নিয়ে সমৃদ্ধ কোন লাইব্রেরিতে বই পড়তে চলে যান। একটি বই দুজন মিলে এক সাথে পড়তে পারেন। বই নির্বাচনের সময়ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারেন।


একসাথে রান্না করা
সঙ্গিনীকে যদি ইমপ্রেস করতে চান তাহলে একসাথে রান্না করতে পারেন। তাহলে সম্পর্কের শুরুটার ভিত্তটাও অনেক মজবুত হবে। আপনি আপনার সঙ্গিনীর সব পছন্দের খাবার গুলো তৈরি করতে পারেন। আবার একসাথে খেতে বসতে পারেন। তাহলে আপনাদের গল্পের রসায়নটাও যে জমবে না, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।


প্রেমিকাকে খুশি করার উপায় এবং মেয়েদের মন জয় করার ২০ টি উপায়

প্রেমিকাকে খুশি করার উপায় এবং মেয়েদের মন জয় করার ২০ টি উপায়

আপনি কোনো এক মেয়েকে ভালবাসেন, আপনি চাচ্ছেন তার মন জয় করে নিতে কিন্তু তা পারছেন ? আজকে আমরা শিখাবো কি করে আপনি সেই মেয়েটির মন জয় করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি কি সেই মন জয় করার উপায় গুলো


প্রেমিকাকে খুশি করার উপায় এবং মেয়েদের মন জয় করার ২০ টি উপায়

                               ১.আপনি যে মেয়েকেই পছন্দ করেন না কেন কখনোই আপনার মনের কথাগুলো হঠাত করে বলতে যাবেন না। এতে করে মেয়েটির আপনার প্রতি বিরূপ মনোভাব সৃস্টি হবে এবং অবহেলা চলে আসবে।

                              ২.সাধারণত মেয়েদের সবসময় বিপরীত মুখী আকর্ষণ বেশি।তাই আপনি মেয়েটিকে যত বেশি এড়িয়ে চলবেন মেয়েটি তত বেশি আপনার প্রতি আকর্ষণ বোধ করবে।


                               ৩.কখনই মেয়েটির নামে খারাপ মন্তব্য করবেন না , এমনকি বন্ধুদের সাথেও না। যদি কখনো সে জানতে পারে আপনি তার সম্পর্কে দুর্নাম রটাচ্ছেন তাহলে সে কখনই আপনাকে পছন্দ করবেনা।

                               ৪.সবসময় মেয়েটির প্রশংসা করতে শিখুন ,তাতে একদিন না একদিন তার মন গলে যাবে এবং তার মন পেতেও সহজ হবে ।

                               ৫.মেয়েটিকে ছলেবলে কৌশলে বুঝানোর চেষ্টা করুন যে আপনি তাকে পছন্দ করেন এবং তাকে ভালবাসেন। সে কি কি পছন্দ করে এবং কি অপছন্দ সেই দিক গুলো ভালভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন ।

                               ৬.মেয়েটি যে বিষয় গুলো বেশি পছন্দ করে সেইসব কাজ গুলো বারে বারে করার চেষ্টা করুন।এতে করে সে আপনার প্রতি কিছুটা হলেও দুর্বল হয়ে পরবে।

                               ৭. নিজের প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হোন,সবসময় মনে রাখবেন এলোমেলো নোংরা চুল, নোংরা হাতের নখ, দুর্গন্ধযুক্ত পায়ের মোজা, কালি ছাড়া জুতা, শার্ট কিংবা জিন্সে পেন্ট এ দাগ আছে এমন পোশাক পরিধান করবেন না। কারণ বলা যায় না কোন বিষয় গুলো অপছন্দের কারণ হয়ে দাড়ায়।
                               ৮.খুব দামী দামী কাপড় পরে যে তার সামনে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে, পোশাকটি অবশ্যই পরিছন্ন ও ফ্যাশনেবল এবং আধুনিক হতে হবে। সেই সাথে লক্ষ রাখবেন , সেই পোশাকে যেন সাবলিল থাক যায় ।যাতে করে মেয়েটির সামনে আপনার ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে।
                               ৯.কিছু ছোট খাটো বিষয় আছে যেগুলো একটু খেয়াল করে চলতে হবে। পরুষদের দায়িত্ব হচ্ছে নারীদেরকে নিরাপত্তা নিষ্চিত করা। তাকে একা পেছনে ফেলে কখনই নিজে এগিয়ে যাবেন না। বেড়াতে যাওয়া অথবা খাবার সময় এমন কিছু বিষয় আছে যেখানে তার পছন্দের প্রতি মুল্য ও সন্মান প্রদর্শন করা এবং তার কথার গুরুত্ব দেয়া। মনে রাখবেন সব নারীরাই গুরুত্ব পেতে ভালোবাসে। তারা সবসময় পুরুষদেরকে নিজের সর্বোত্তম আশ্রয়দাতা ও প্রাপ্তি নিশ্চিত করার সীমান মনে করে।

                               ১০.তার দেওয়া সকল উপহার সানন্দে গ্রহণ করবেন।সবসময় তার রান্নার প্রশংসা করবেন। যদি তার রান্না পছন্দ নাও হয় তাহলে কখনই বিরক্তি প্রকাশ করবেন না। মনে রাখবেন সে অনেক আন্তরিকতা ও কষ্ট করে শুধু আপনাকে খুশি করার জন্যই এসব করেছে ।

                               ১১. শান্ত স্বভাবের অনেক পুরুষ আছে যারা খুব অল্প কিছুতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায় কিন্তু আবার খুব সহজেই কমে যায়। আপনার কাজ হবে, কিছু সময় শান্ত থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা এবং শান্তি বজায় রাখা।

                               ১২.আপনাকে একটু সময়ানুবর্তী হতে হবে। সময় করে সব কাজ গুলো করতে হবে।

                               ১৩.আপনি যতটুকু পারেন তার চোখে চোখ রেখে কথা বলার চেষ্টা করুন, তাহলে কিছুক্ষণের জন্য হলেও আপনি তার সমস্ত মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারেন।


                               ১৪. মেয়েরা হ্যাপি নিউ য়িয়ার ,বার্থডে,ভালবাসা দিবস ইত্যাদি দিনে একটু বেশি আবেগ প্রবন থাকে তাই এই দিনগুলিতে যদি একটা গিফট আপনার প্রিয়জনকে দিতে পারেন তাহলে আপনার প্রতি একটু দুর্বল হয়ে পরবে। কিন্তু আবেগ দেখাতে যাবেন না তাহলে ধরা খাবেন ।

                               ১৫. আপনি যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন তার সাথে কথা বলার সময় একটু মুচকি হাসি দিন । সাধারণত মেয়েরা ছেলেদের মুচকি হাসি অনেক বেশি পছন্দ করে।

                               ১৭. কখনই মেয়েটির সাথে মিথ্যা কথা বলবেন না । মেয়েরা মিথ্যাবাদী ছেলেদেরকে মোটেও পছন্দ করে না।

                               ১৮.সাধারণত মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদেরকে বেশি পছন্দ করে তাই সবসময় নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তুলুন।

                               ১৯.মেয়েটির মন ভাল রাখার জন্য আপনি বিভিন ধরনের হাসির গল্প ও জোকেস বলতে পারেন।

                               ২০.কখনই তার দূর্বল জায়গা গুলোতে আঘাত করা যাবে না। কারণ তার দুর্বল জায়গা গুলো নিয়ে কথা বললে সে আপনার উপর রেগে যাবে ।এটা মেয়েরা কখনই পছন্দ করে না।

 এই বিষয় গুলো ফলো করলেই সহজেই মেয়েদের মন জয় করতে পারবেন।

জানতে চান অথবা দেখতে চান কে কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল দেখেছে অথবা ভিজিট করেছে



জানতে চান অথবা  দেখতে চান কে কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল দেখেছে অথবা ভিজিট করেছে

অনেক  লোক আছে যারা আপনার প্রোফাইলে Like Comment করে থাকেন। তারা প্রতিনিয়তই আপনার সাথে থাকে এবং তাদের বন্ধুত্ব অটুট রাখে। কিন্তু কিছু লোক আছে যারা আপনাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে আসে। তারা আপনার প্রোফাইলে ভিসিট করে। তারা দেখতে চায়, আপনি কখন কি পোস্ট করছেন এবং কোন ধরনের কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা কিন্তু কখনই আপনার Timeline এ লাইক ও করে না আবার comment ও করে না। তাই আপনার উচিত সে সব লোকদের চিনে রাখা।
তাহলে আজকে আমরা দেখব কি করে সেই সব লোকদের সনাক্ত করতে পারি। চলুন তাহলে কাজে নেমে পরি এবং দেখি কিভাবে কাজটি করা যায়।


১) প্রথমেই আপনি আপনার ফেইসবুক এ লগইন করুন।

২) ধরুন আপনার প্রোফাইল এ আপনি লগইন করেছেন এবং সেই অবস্থায় আপনার কীবোর্ড থেকে Ctrl+U চেপে ধরুন। (Ctrl বাটম চেপে ধরে উ বাটম এ চাপ দিন) চাপ দেওয়ার সাথে সাথে নতুন একটা tab অথবা Window খুলে যাবে। সেই Window তে একটি ক্লিক করে রাখুন।

৩) আপনার কীবোর্ড থেকে Ctrl+F চাপুন ( Ctrl বাটম চেপে ধরে F চাপ দিন) চাপ দেয়ার সাথে সাথে একটি Search Option চলে  আসবে। যেখানে Search Option চলে আসছে সেখানে গিয়ে Type করুন “list”  এবং এন্টার দিন। তাহলে নিচের দিকে দেখতে পাবেন  “list”: এর  নিচে অনেক গুলো সংখ্যা দেওয়া আছে এবং সেগুলো হচ্ছে এক এক জনের id নম্বর।  নীচের দেওয়া ছবিটির দিকে ভালো করে লক্ষ্য করলে বিষয়টি বুঝতে কষ্ট হবে না।

আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল কে কে দেখেছে জানতে চান

 এবার যেকোনো একটা কোড নম্বর কপি করুন । Example:  100006461302863 ধরুন  নাম্বারটি কপি করলেন এবং কপি করা নম্বরটি http://facebook.com/
স্লাস চিহ্নটির পর সেই কপি করা Code নম্বরটি পাস্ট করুন এবং এন্টার চাপুন।
Example হিসেবে  http://facebook.com/1000064613..........
এন্টার দেয়ার সাথে সাথে যেকোনো একজনের প্রোফাইল এ ডুকে যাবে। তখন বুঝতে পারবেন এই বেক্তি ই আপনার প্রোফাইল ভিসিট করেছিল। এখন আপনি চাইলে, একে একে কোড গুলো এক  এক  করে  কপি করে চেক করতে পারেন।
সবাই ভালো থাকবে।
আল্লাহ হাফেজ।

কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না


কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না
কাকে বিয়ে করবেন, প্রেমিকার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না

প্রেম করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্ট সাধ্য বেপার হবে। কম-বেশ সবাই কারো না কারো সাথে সম্পর্কে জড়িত। অনেকে মনে করে, যার সাথে সম্পর্ক করেছি তাকেই বিয়ে করব।  আবার অনেকে এর উল্টোটাও মনে করতে পারে। তবে আজকে আমরা কথা বলব, আপনি যার সাথে সম্পর্কে জড়িত, তাকে বিয়ে করতে পারবেন কিনা সেই বিষয় টি নিয়ে। এখন হয়ত ভাবতেছেন কিভাবে  বুঝবো সেই মেয়েটিকে বিয়ে করা যাবে কিনা ?? আজকে আমরা আপনাকে সেই কারণ গুলোই ধরিয়ে দেব, যেগুলা দিয়ে আপনি আপানর প্রেমিকাকে পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।

আপনাকে বদলে দেয়ার চেষ্টা
আপনার প্রেমিকা কখনো কি আপনাকে বিভিন্ন  ভাবে বদলে দেয়ার চেষ্টা করছে। সে আপনার বিভিন্ন অভ্যাসগুলোকে পরিবর্তন করে দেয়ার চেষ্টা করছে ? আপনার বিভিন্ন কর্ম কান্ডে বাধা প্রয়োগ করছে ? যদি এমনটাই হয় তাহলে বুঝবেন সে আপনার স্ত্রী হওয়ার যোগ্য নয়। কারণ সে আপনাকে মেনে নিতে পারেনি বলেই আপনাকে বদলে দেয়ার চেষ্টা করছে।

দুজনের মধ্যে কিছু কিছু বিষয় মিল থাকা 
কোনো কোনো বিষয় অথবা কোনো কোনো অভ্যাস আছে যেগুলাতে আপনাদের দুজনেরই মিল রয়েছে। সে যদি আপনার অভ্যাস গুলোকে প্রাধান্য দেখিয়ে থাকে এবং যথেষ্ট সম্মান দেখায় তাহলে বুঝবেন সে আপনার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখে।

সবকিছু মন খুলে বলা 
আপানার প্রেমিকা আপনাকে যদি সত্যি সত্যি ভালোবেসে থাকে তাহলে সব বিষয় গুলো আপনার সাথে খোলাখোলি ভাবে আলোচনা করবে।
যদি কোনো বিষয় আপনার কাছ থেকে লুকিয়ে থাকে এবং ছলচাতরী করে তাহলে বুঝবেন  সে আপনাকে মন থেকে ভালবাসে না এবং সে আপনার বিয়ের যোগ্য পাত্রী নয়।

একঘেয়ে সময় গুলোকে হাস্যোজ্জ্বল করে তোলা
আপনার প্রেমিকার যদি আপনার একঘেয়ে সময় গুলোকে হাস্যোজ্জ্বল করে তোলার মত ক্ষমতা থাকে তাহলে তাকে জীবন সংঙ্গী করে নিন। কারণ অন্য কেউ হয়তো আপনাকে এতোটুকু বেশি বুঝতে  পারবেনা যতটুকু সে পারছে।

বিপদে ছেড়ে না যাওয়া
আপানর সংঙ্গী কি বিপদের সময় আপনাকে রেখে সরে যায় ? যদি তাই না হয় তাহলে তার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে।

পরামর্শ ও সমাধান দেওয়া
আপনার সংঙ্গী কি আপনাকে ভিবিন্ন সমস্যার সময় পরামর্শ ও সমাধান দিয়ে থাকে ? অনেক সময় একা সব বিষয়ের  সমাধান খুঁজে পাওয়া যায় না তখন অতি আপন কারো কিছু পরামর্শের প্রয়োজন হয়   । আপনার সংঙ্গী যদি এই বিষয়টিতে আপনাকে সাহায্য করে তাহলে বুঝবেন তার স্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা আছে।

মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস

মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস

শুধু সুন্দর চেহারা থাকলেই যে প্রেম করা যায় ধারনায় একেবারেই ভুল অধিকাংশ ছেলে মেয়েদের  মধ্যে ধারনায় বিদ্যমান প্রেমের জন্য ভালো চেহারা প্রয়োজন হয় না বরং সুন্দর একটা মন থাকলেই যথেষ্ট আর সাথে প্রয়োজন কিছু নতুন নতুন কৌশল এমন অনেকে আছে যারা সুন্দর চেহারা নিয়েও সারা জীবনে একটি প্রেম করতে পারেনি এমনও আছে যাদের প্রেমের বয়স পেরিয়ে গিয়ে বিয়ের বয়সে ঠেকেছে কিন্তু আজোও একটি প্রেম কপালে জুটেনি হয়তো তার জীবনে প্রেম এসেছিলো কিন্তু শুধু বুঝার ভুলে তার প্রেমের নিরবেই অপমৃত্যু হয়েছে তাই আজকে আমরা এমন কিছু কৌশল শিখবো যা দিয়ে আমরা এবার প্রেমকে করব জয় তার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে ?

চোখের ভাষা বুঝার ক্ষমতা থাকতে হবে
ভালোবাসা করতে হলে প্রথমে আপনাকে চোখের উপর পারদর্শী হতে হবে চোখ দেখেই বুঝতে কে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে পরেছে আপনাকে দেখতে হবে, আপনার চারপাশে এমন কে আছে যে গভীরভাবে আপনাকে  দেখে যাচ্ছে তার চোখের মাধ্যমে আপনার কোন সংকেত আদানপ্রদান হচ্ছে কি না গভীর ভাবে একটু পর্যবেক্ষণ করুন উত্তর যদি হয় হ্যাঁ, তাহলে আপনার প্রাথমিক কাজ শেষ  এবার একটু বোঝার চেষ্টা করুন দুটো চোখে আপনাকে ঠিক কী বোঝাতে চাইছে সব অঙ্ককে ছেড়ে দিলেও এই অঙ্ককে ভুলেও ছাড়া যাবে না একটু গভীরভাবে ভাবুন এই অঙ্কের ফলাফল কি ? বলা যায় না হয়ত এর সাথে জড়িয়ে আছে আপনার সারা জীবনের সুখ দুঃখ কান্না হাসি আর চোখের ভাষা বুঝার নিজেই করুন, অন্য বন্ধুদের সাহায্য নিতে যাবেন না এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে যা আপনার প্রেমের জন্য একটি বিরাট হুমকি মনে রাখবেন, চোখ হচ্ছে মনের আয়না যা দিয়ে ভেতরে কি হচ্ছে তার খবর জানা যায়

আপনার পছন্দের মানুষটার ভালো লাগা খারাপ লাগা দিক গুলো সম্পর্কে জানুন
আস্তে আস্তে জানতে চেষ্টা করুন পছন্দের মানুষটার ভাললাগা খারাপ লাগা গুলো ঠিক কোন ধরনের তার প্রিয় রঙ কি, তার প্রিয় সিনেমা কোনটা, প্রিয় নায়ক কে, তার প্রিয় হবি কি আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, কাউকে ভালবাসতে হলে অবশ্যই তার ভাললাগা গুলোকেও ভালবাসতে হবে
কোনো কিছুতে তাড়াহুড়া করতে যাবেন না
 যা কিছুই করতে যান না কেন কোনো কিছুতেই তাড়াহুড়া করা ঠিক নয় প্রেমের বেলায় তো তা একেবারেই ঠিক নয় যদিও এটা একটা কঠিন কাজ কিন্তু নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে মনের কথা  গুলো জানানোর আগে কয়েকবার ভেবে দেখুন আপনার নিষ্পাপ অবুঝ ভালবাসাটা আবার অপাত্রে সম্প্রদান হয়ে যাচ্ছে না তো ? আপনার হয়ত কিছুটা সময় বেশি লাগবে কিন্তু তাতে কি ? সবসময় মনে রাখবেন জিনিস যেটা ভালো দাম তার একটু বেশি ! তাই তাড়াহুড়া করা চলে না তাড়াহুড়ো করতে গেলে অনেক সময় দামী জিনিসও নষ্ট হতে সময় লাগে না

যে দিনে প্রস্তাব দিবেন
প্রস্তাব দেওয়ার দিনটা অনেক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন এই দিনে নিজেকে যতটা পারেন স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা করুন নিজেকে নিজের মত করে উপস্থাপন করুন আপনি যেই রকম ঠিক সেরকমই উপস্থাপন করুন নিজের পেশা ভাললাগাগুলো সত্যি সত্যি বলার চেষ্টা করুন হতে পারে আপনার দিকগুলো তাঁর তেমন পছন্দ হল না কিন্তু সততার অবশ্যই একটা আলাদা মূল্য রয়েছে ভালবাসার ক্ষেত্রে এই কথাটা অনেক বেশি প্রযোজ্য

সবসময় যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে হবে
প্রস্তাব করার পর যাই ঘটুক না কেন যোগাযোগ যতটা পারেন স্বাভাবিক রাখতে চেষ্টা করুন কথাটা মুখে বলা যতটা সহজ,বাস্তবে করা ঠিক ততটাই কঠিনযদি প্রস্তাবে না করে তাহলে দেবদাস হওয়ার কোনো দরকার নেই আবার লেজ গুটিয়ে পালাতে যাবেন না এই ধরনের কাজ করো মুটেও ঠিক হবে না আপনি জানেন না হয়তো এর চেয়্ওে ভালো কোনো মেয়ে আপনার জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছে

নিজের যোগ্যতা দক্ষতার উপর আস্থা রাখুন
নিজেকে সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসতে শিখুন যদি আপনার নিজের উপরই কোনো আস্থা না থাকে তাহলে অন্যজন কিভাবে আপনার উপর আস্থা রাখবে ? এর জন্য প্রথমে নিজের বিশ্বাসের উপর আস্থা রাখার চেষ্টা করুন আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনার দুনিয়ায় আপনি একাই চ্যাম্পিয়ন, সেখানে থাকতে পারে শত শত প্রতিদ্বন্ধ্বীর এভাবে এগিয়ে যেতে থাকুন ভালোবাসা একদিন না একদিন আসবেই
আজকে এখানেই সমাপ্ত হলো মেয়েদের প্রেমে পড়ার লক্ষণ ও কারণ এবং প্রেমের কিছু টিপস
ভালো থাকবেন..............................

মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল

মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল


মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল

আপনাকে কিছুটা অগোছালো হতে হবে
মেয়েদের উপার গবেষণা করে দেখা গেছে যে প্রায় অনেক মেয়েরাই কিছুটা অগোছালো ছেলেদেরকেই বেশি পছন্দ করে। অনেক বেশি নিয়মতান্ত্রিক হতে যাবেন না , অনেক বেশি হিসাবী হতে যাবেন না  ,অনেক বেশি সতর্ক এ ধরনের ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে কম। তাই চেষ্টা করুন কিছুটা অগোছালো হতে। এলোমেলো হতে গিয়ে আবার নিজের ব্যক্তিত্বকে বিসর্জন দেয়া যাবে না । দরুন, আপনি এবার অগোছালো হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমে গেলেন এবং নিজেকে পাগলের মত একটা লুক দিয়ে ফেললেন। এতে কি হবে ? এতে আপনার ব্যক্তিত্ব বিলীন হবে। অতি বেশি কিছু করতে যাবেন না।


ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক
ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিহার করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক ছেলেরাই আছে যারা ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিধান করে থাকে।  তারা মনে করে ছেঁড়া ফাঁড়া পোশাক পরিধান করলেই স্মার্ট হওয়া যায় কিন্তু এ ধারণা একেবারে ভুল। তাই মেয়েদের পটাতে হলে আপনাকে এ ধরনের পোশাক ছাড়তে হবে।

পারফিউম ব্যবহার
পারফিউম পছন্দ করে না এ ধরনের লোক খুঁজে পাওয়া খুবই দুরূহ একটা কাজ হবে। আমরা যেকোনো কাজে ঘর থেকে বের হলেই পারফিউম ব্যবহার করে থাকি। আবার স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি তে যেতেও পারফিউম ব্যবহার করে থাকি। তাহলে মেয়েদের পটানোর সময় তো এর ব্যবহার আরো একটু বেশি করা উচিত  ? তাদের  পটানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো পারফিউম ব্যবহার করতে হবে।

প্রশংসা করুন
মেয়েদের পটানোর একটা অন্যতম কৌশল হলো, মেয়েদের প্রশংসা করতে হবে। সব মেয়েরাই নিজের সমন্ধে প্রশংসা শুনতে বেশি পছন্দ করে। প্রশংসা করতে গিয়ে এটা ভুলে যাবেন না যে অতিরিক্ত কিছুই ভালো না। অতিরিক্ত প্রশংসা করলে বুঝে ফেলবে আপনি কিছু একটা ঝালিযতি করার চেষ্টা করছেন।

গুরুত্ব দেওয়া
সবসময় সামনে উপস্থিত থাকা মেয়েটিকেই গুরুত্ব দিন। তার সামনে অন্য কোনো মেয়ের নাম নিলেই সে আপনার কাছ থেকে সরে যাওয়ার চেষ্টা করবে। তার ভালো দিক গুলো তুলে ধরুন এবং মন্দ দিক গুলো এড়িয়ে যান। আপনি যদি তার মন্দ দিক গুলো তুলে ধরেন তাহলে আপনাকে নাও পছন্দ করতে পারে। তাই আপনাকে এমন একটা ভাব নিতে হবে যেন সেই মেয়েই আপনার কাছে অনেক কিছু এবং গুরুত্ব পূর্ণ একজন মানুষ , অন্য  মেয়েদের  আপনি জানেনই না।

ভাব গম্ভীর ত্যাগ
অনেক ছেলে আছে যাদের একটি অভ্যাস আছে মেয়েদের সামনে গিয়ে অনেক ভাব-গম্ভীর হয়ে থাকে। এমন ছেলেরা কখনই কোনো মেয়েকে ভালবাসার প্রস্তাব দিতে পারে।  মেয়েরা এমন ছেলেদের পছন্দ করে না। মেয়েদের পটাতে হলে আপনাকে এই ব্যক্তিত্ব ত্যাগ করতে হবে। কারণ কোনো মেয়েই আপনার সাথে এগিয়ে এসে কথা বলতে যাবে না।

জোক্‌স বলুন
হাসতে কে না ভালবাসে ? সব মেয়েরাই চায় সে একটি হাসি খুসিতে থাকুক তাই আপনার উচিত হবে এমন কিছু জোক্‌স বলা যাতে মেয়েটি সবসময় হাসি খুসিতে থাকে। কোনো এক সময় হয়ত দেখা যাবে যে, শুধু আপনিই মেয়েটিকে হাসতে পারেন অন্য কেউ এতটা হাসতে পারদর্শি নয়।  এই কারনেও সে আপনার প্রেমে পরে গেছে।

আপনার চুলে হাত বোলান
কাজ যদি না হয়  তখন কি করবেন বা আপনার কি করার আছে ? কথার বলার সময় আপনি  আপনার নিজের মাথার চুলে আস্তে আস্তে হাত বোলান। চুল গুলো একটু এলোমেলো হলে অনেক সময় দেখতে সুন্দর লাগে। এলোমেলো চুল গুলো ও আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট হয়ে যেতে পারে।

সামান্য এড়িয়ে চলেন
অনেক মেয়েরা আছে যাদের বেশি প্রাধান্য দিলে  তখন তারা নিজেদেরকে অনেক দামী মনে করে। তাই মাঝে মধ্যে কিছু উল্টো কাজ করতে হয়। তার সামনে অন্য মেয়েকে প্রাধন্য দিয়ে কিছু অভিনয় করুন। এতে অনেক সময় কাজ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।  তাই অবস্থা বুজে বেবস্থা নিবেন।

কিছু খাওয়াতে নিয়ে যান
সব মানুষই খাওয়া দাওয়া পছন্দ করে। আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে কিছু খেতে যেতে পারেন। এতে দেখা যাবে এর জন্য সে আপানকে  মিস করবে এবং আপনার জন্য মনের কোনে ভালবাসার জন্ম হবে।
আজকে এখানেই সমাপ্ত হলো মেয়ে পটানোর টিপস ও কৌশল
ভালো থাকবেন..............................